আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে দেখতে থাকুন।
আজ কথা বলবো কিভাবে ওয়েবসাইটে এডসেন্স যোগ করার আগে সাইটের সকল কিছু ঠিক আছে কিনা বা আপনার সাইট এডসেন্সের জন্য প্রস্তুত রয়েছে কিনা চেক করবেন।
আমরা ইতিপূর্বে জেনে থাকব একটি ওয়েবসাইট এডসেন্সের জন্য তৈরি হতে দীর্ঘ সময় ও পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়।
তবে আমরা অনেকেই কিছু দিন কাজ করার পর এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করে বসি কিন্তু আমার মতে অল্প সময়ে এডসেন্স এপ্রুভ করানোর জন্য ওয়েবসাইটটিকে বেশ কয়েকবার নিজে নিজেই রিভিউ করে নেওয়া প্রয়োজন এবং এডসেন্স এপ্রুভ করতে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
তবে আমার এ কথাটি অনেকেই হেসে উড়িয়ে দিতে পারেন আবার মনে মনে এও ভাবতে পারেন নিজের ওয়েবসাইট নিজে কিভাবে রিভিউ করে।
কিছু শর্টকার্ট কথা মাথায় রাখার চেষ্টা করুন কাজে লাগবে, ধরুন আপনি যে ব্লগটি পরিচালনা করছেন সেই ব্লগে কতটুকু পিউর কন্টেন্ট আছে এটি একমাত্র আপনিই ভালো জানেন, আমি ধরে নিলাম আপনার ব্লগে ১০০% পিউর কন্টেন্ট রয়েছে।
এবার আসি সাইটে যে থাম্বানীল বা ফটো রয়েছে তা কত পারসেন্ট আপনার নিজের তৈরি তাও একমাত্র আপনি জানেন এছাড়াও একটি ব্লগে বহুরকম টেকনিক্যাল টুলসের প্রয়োজন আছে এখন আমি ধরে নিলাম আপনার সাইটে সবকিছু ঠিক আছে, তাহলে আপনি এডসেন্সে আবেদন করতে পারেন।
তবে এখানে আমার অল্প একটু মন্তব্য রয়েছে লক্ষ্য করুন, আপনারা সকলেই জানেন এডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার জন্য কন্টেন্ট হচ্ছে মূল বিষয়।
তাই যে টপিকের উপর কন্টেন্ট লিখছেন, অন্য ব্লগেও তো সেইম কন্টেন্ট বা টপিক থাকতে পারে।
একটি কন্টেন্ট তৈরি করতে বহু বিষয়ের উপর আলোচনা করতে হয় এবং সব শেষে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়।
এখন আমি যে বিষয়টি বুঝাতে চাচ্ছি তা হলো আপনার কন্টেন্ট টপিক ও অন্য সাইটের কন্টেন্ট টপিক এক এবং উপস্থাপন পদ্ধতিও এক তার মানে আপনার কন্টেন্ট কপিরাইট আওতায় পড়ে যাবে এবং আপনি যতক্ষণ পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান না করবেন আপনার সাইটে এডসেন্স কখনোই এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
আপনি কিভাবে বুঝবেন সাইটে কপি করা কন্টেন্ট আছে কি না।
বর্তমানে সবকিছুই দিন দিন সহজ হয়ে আসছে, ঠিক একই ভাবে প্রযুক্তি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করে থাকে।
আপনি চাইলে ওয়েবসাইট কেন পুরো পৃথিবীটার পরিক্ষা নিরিক্ষা করে নিতে পারেন।
তবে আজ পুরো পৃথিবীর কথা বলবো না, আপনি শুধু আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে কিভাবে জানবেন তা বুঝাবো।
২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত চলমান এদের কাজের ধরন অন্য ওয়েবসাইট হতে আলাদা Semrush সব সময় কঠিন সুরক্ষা নিশ্চিত করে এবং ভিজিটর প্রোফাইল নিরাপদ রাখে।
Semrush দুটি মাধ্যমে কাজ করে একটি হচ্ছে ফ্রী এবং একটি প্রিমিয়াম।
তবে আপনি যদি Semrush ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই প্রিমিয়াম সার্ভিসটি গ্রহন করবেন কারণ প্রিমিয়াম সার্ভিসে আপনি যেকোনো সময় সাইট এনালাইসিস চেক করতে পারবেন আর ফ্রী ভার্সনে প্রতিমাসে একবার।
Semrush ওয়েবসাইটে আপনি কি কি সেবা পাবেন
এছাড়াও Semrush ওয়েবসাইটে বেকলিং গুলো সহজেই শনাক্ত করা যায় এবং প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করে নেওয়া যায়।
ওয়েবসাইট Ranking টুলস গুলো ব্যবহার করে সাইট রেঙ্ক করানো সহ সাইটে প্রচুর অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যায়।
তাছাড়া এসইও রেঙ্কিং চেক করা সহ এসইও এর প্রয়োজনীয় কাজ গুলো সহজে সমাধান করতে পারবেন।
Keyword গুলো সাজিয়ে নিতে পারবেন, পোস্টে চাহিদা মতো টেগ বসানো যাবে অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটের যা যা প্রয়োজন তা Semrush দিয়ে করতে পারবেন।
আপনার যেকোনো মতামত কমেন্ট করুন
আজ কথা বলবো কিভাবে ওয়েবসাইটে এডসেন্স যোগ করার আগে সাইটের সকল কিছু ঠিক আছে কিনা বা আপনার সাইট এডসেন্সের জন্য প্রস্তুত রয়েছে কিনা চেক করবেন।
আমরা ইতিপূর্বে জেনে থাকব একটি ওয়েবসাইট এডসেন্সের জন্য তৈরি হতে দীর্ঘ সময় ও পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়।
তবে আমরা অনেকেই কিছু দিন কাজ করার পর এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করে বসি কিন্তু আমার মতে অল্প সময়ে এডসেন্স এপ্রুভ করানোর জন্য ওয়েবসাইটটিকে বেশ কয়েকবার নিজে নিজেই রিভিউ করে নেওয়া প্রয়োজন এবং এডসেন্স এপ্রুভ করতে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
তবে আমার এ কথাটি অনেকেই হেসে উড়িয়ে দিতে পারেন আবার মনে মনে এও ভাবতে পারেন নিজের ওয়েবসাইট নিজে কিভাবে রিভিউ করে।
কিছু শর্টকার্ট কথা মাথায় রাখার চেষ্টা করুন কাজে লাগবে, ধরুন আপনি যে ব্লগটি পরিচালনা করছেন সেই ব্লগে কতটুকু পিউর কন্টেন্ট আছে এটি একমাত্র আপনিই ভালো জানেন, আমি ধরে নিলাম আপনার ব্লগে ১০০% পিউর কন্টেন্ট রয়েছে।
এবার আসি সাইটে যে থাম্বানীল বা ফটো রয়েছে তা কত পারসেন্ট আপনার নিজের তৈরি তাও একমাত্র আপনি জানেন এছাড়াও একটি ব্লগে বহুরকম টেকনিক্যাল টুলসের প্রয়োজন আছে এখন আমি ধরে নিলাম আপনার সাইটে সবকিছু ঠিক আছে, তাহলে আপনি এডসেন্সে আবেদন করতে পারেন।
তবে এখানে আমার অল্প একটু মন্তব্য রয়েছে লক্ষ্য করুন, আপনারা সকলেই জানেন এডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার জন্য কন্টেন্ট হচ্ছে মূল বিষয়।
তাই যে টপিকের উপর কন্টেন্ট লিখছেন, অন্য ব্লগেও তো সেইম কন্টেন্ট বা টপিক থাকতে পারে।
একটি কন্টেন্ট তৈরি করতে বহু বিষয়ের উপর আলোচনা করতে হয় এবং সব শেষে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়।
এখন আমি যে বিষয়টি বুঝাতে চাচ্ছি তা হলো আপনার কন্টেন্ট টপিক ও অন্য সাইটের কন্টেন্ট টপিক এক এবং উপস্থাপন পদ্ধতিও এক তার মানে আপনার কন্টেন্ট কপিরাইট আওতায় পড়ে যাবে এবং আপনি যতক্ষণ পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান না করবেন আপনার সাইটে এডসেন্স কখনোই এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
আপনি কিভাবে বুঝবেন সাইটে কপি করা কন্টেন্ট আছে কি না।
বর্তমানে সবকিছুই দিন দিন সহজ হয়ে আসছে, ঠিক একই ভাবে প্রযুক্তি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করে থাকে।
আপনি চাইলে ওয়েবসাইট কেন পুরো পৃথিবীটার পরিক্ষা নিরিক্ষা করে নিতে পারেন।
তবে আজ পুরো পৃথিবীর কথা বলবো না, আপনি শুধু আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে কিভাবে জানবেন তা বুঝাবো।
Semrush
এটি সাইট চেকিং ও টুলস সাপোর্ট ওয়েবসাইট এবং খুবই জনপ্রিয় মাধ্যম।২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত চলমান এদের কাজের ধরন অন্য ওয়েবসাইট হতে আলাদা Semrush সব সময় কঠিন সুরক্ষা নিশ্চিত করে এবং ভিজিটর প্রোফাইল নিরাপদ রাখে।
Semrush দুটি মাধ্যমে কাজ করে একটি হচ্ছে ফ্রী এবং একটি প্রিমিয়াম।
তবে আপনি যদি Semrush ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই প্রিমিয়াম সার্ভিসটি গ্রহন করবেন কারণ প্রিমিয়াম সার্ভিসে আপনি যেকোনো সময় সাইট এনালাইসিস চেক করতে পারবেন আর ফ্রী ভার্সনে প্রতিমাসে একবার।
Semrush ওয়েবসাইটে আপনি কি কি সেবা পাবেন
- Domain Analytics
- Keyword Analytics
- Project
- Marketing Insights
- Gap Analysis
- Topic Research
- SEO Content Template
এছাড়াও Semrush ওয়েবসাইটে বেকলিং গুলো সহজেই শনাক্ত করা যায় এবং প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করে নেওয়া যায়।
ওয়েবসাইট Ranking টুলস গুলো ব্যবহার করে সাইট রেঙ্ক করানো সহ সাইটে প্রচুর অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যায়।
তাছাড়া এসইও রেঙ্কিং চেক করা সহ এসইও এর প্রয়োজনীয় কাজ গুলো সহজে সমাধান করতে পারবেন।
Keyword গুলো সাজিয়ে নিতে পারবেন, পোস্টে চাহিদা মতো টেগ বসানো যাবে অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটের যা যা প্রয়োজন তা Semrush দিয়ে করতে পারবেন।
আপনার যেকোনো মতামত কমেন্ট করুন