ব্লগিং হচ্ছে জনপ্রিয় উন্মুক্ত বা স্বাধীন পেশা আমরা বাড়তি আয়ের উদ্দেশ্য ব্লগিং করে থাকি।
তবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে অনেক কাঠগড় পোহাতে হয়, প্রতিদিন নতুনভাবে উপস্থাপন করতে হয় নিজের ক্রিয়েটিভিটি।
একটা সময় কাঙ্ক্ষিত স্থানে পৌঁছাই তারপরও রয়ে যায় প্রযুক্তিগত নানান সমস্যা।
ব্লগারদের উদ্দেশ্য আমার কিছু ব্যক্তিগত পরামর্শ আছে, আপনি একদম নতুন হয়ে থাকলে আশাকরি কাজে লাগবে।
মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন আর আপনি যদি অতি অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য না।দীর্ঘদিন পরিশ্রম করে একটি সাইট তৈরি করতে হয়, এখানে তাড়াহুড়ো করে কোনো লাভ নেই।
আপনি যখন ব্লগিং শুরু করেছেন তাহলে নিশ্চয়ই অবগত আছেন কিভাবে ব্লগ থেকে আয় করতে হয়।
আমার মতে ব্লগ থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে তবে একটি মাধ্যমেই দীর্ঘ স্থায়ীভাবে উপার্জন করা যায় এটি হচ্ছে গুগল এডসেন্স।
হ্যা আজকের আর্টিকেলে গুগল এডসেন্স নিয়েই আলোচনা করবো
গুগল এডসেন্সে আবেদন করার পূর্বে আপনাকে কমিনিউটি গাইডলাইন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং নিয়মনীতি মেনেই কাজ করতে হবে।
অন্যতায় গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করে এপ্রুভ না হওয়াটাই স্বাভাবিক।
নিচে উল্লেখিত বিষয়াদি মেনে গুগল এডসেন্সের জন্যে আবেদন করলে আপনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে খুব একটা বেশি সময় লাগবে না।
সহজে যাতে করে বুঝতে পারেন এজন্য ছোট ছোট বিভক্ত করে নিলামঃ-
এডসেন্স আবেদন করার আগেই আপনাকে কিছু বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে এবং নির্দেশিত বিষয় গুলো সংযোজন করতে হবে।
এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট
টপ লেভেল ডোমেইনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে যেমন ধরুন domain.com domain.net domain.org ইত্যাদি তবে একটি বিষয়ে অবগত করা প্রয়োজন এখানে যে ডোমেইন গুলো উল্লেখ করেছি এগুলোর দাম একটু বেশি এছাড়া এই ডোমেইন গুলো ব্যবহার করলে আপনার ওয়েবসাইট দূত রেঙ্ক করবে।
তবে আপনি চাইলে কমদামেও টপ লেভেল ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন মাত্র ৯৯৳ টাকা দিয়ে ডোমেইন দেখুন
ডোমেইন কেনা হয়ে গেলে এবার আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ভালো মানের হোস্টিং সেটআপ করতে হবে এবং SSL Certificates সংযোজন করে নিতে হবে কারণ গুগল এডসেন্স এপ্রুভ দেওয়ার আগে ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নেয় এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সহজেই এপ্রুভ হয় এছাড়া SSL Certificates সংযোজন ছাড়া ওয়েবসাইটে এডসেন্স এপ্রুভ না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ওয়েবসাইটের থিম বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
blogspot বা wordpress যে মাধ্যমেই আপনি ওয়েবসাইট তৈরী করেন সাদাসিধে একটি ভালো মানের থিম সিলেক্ট করতে হবে।
থিম ডিজাইন করার ব্যপারে সতর্ক থাকতে হবে অপ্রয়োজনীয় ডিজাইন করা যাবে না অহেতুক অপশন এড করা থেকে বিরত থাকুন।
ব্যাকগ্রাউন্ড ও লে-আউট ভালো মানের হতে হবে এবং ভালো মানের থিম বলতে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডকে বুঝায়।
অনেকেই আবার পেইজ এড না করেই এডসেন্সের জন্য আবেদন করে বসেন আপনাকে গুরুত্ব সহকারে মনে রাখতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত পরিমানের পেইজ না থাকলে আপনি কখনোই এডসেন্স পাবেন না।
আপনার ওয়েবসাইটে নিচের পেইজ গুলো অবশ্যই থাকতে হবেঃ-
Contact us
Privacy policy
Terms and condition
About us
একটি ওয়েবসাইটের সকল কিছুর উর্ধে মূল্যমাণ হলো টিউটোরিয়াল এবং এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে সবসময় ভালোমানের টিউটোরিয়াল আপলোড করতে হবে এবং সব সময় খেয়াল রাখতে হবে টিউটোরিয়াল যেন আপনার নিজস্ব হয়।
কোনো রকম কপি করা কন্টেন্ট আপলোড করা যাবে না সব সময় নিজের ক্রিয়েটিভিটি ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে।
কমপক্ষে এডসেন্সে আবেদন করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটে ইউনিক ৩০-৪০টি টিউটোরিয়াল থাকতে হবে।
আপনি যদি উপরের নিয়ম গুলো মেনে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনি এডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারবেন এবং ওয়েবসাইট হইতে আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া আজকের আর্টিকেল নিয়ে আপনার কোনো মতামত থাকলে বা কোনো বিষয়ে জানার প্রয়োজন মনে করলে কমেন্ট করুন।
গুগল এডসেন্সে আবেদন করার পূর্বে আপনাকে কমিনিউটি গাইডলাইন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং নিয়মনীতি মেনেই কাজ করতে হবে।
অন্যতায় গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করে এপ্রুভ না হওয়াটাই স্বাভাবিক।
নিচে উল্লেখিত বিষয়াদি মেনে গুগল এডসেন্সের জন্যে আবেদন করলে আপনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে খুব একটা বেশি সময় লাগবে না।
সহজে যাতে করে বুঝতে পারেন এজন্য ছোট ছোট বিভক্ত করে নিলামঃ-
এডসেন্স আবেদন করার আগেই আপনাকে কিছু বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে এবং নির্দেশিত বিষয় গুলো সংযোজন করতে হবে।
এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট
টপ লেভেল ডোমেইনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে যেমন ধরুন domain.com domain.net domain.org ইত্যাদি তবে একটি বিষয়ে অবগত করা প্রয়োজন এখানে যে ডোমেইন গুলো উল্লেখ করেছি এগুলোর দাম একটু বেশি এছাড়া এই ডোমেইন গুলো ব্যবহার করলে আপনার ওয়েবসাইট দূত রেঙ্ক করবে।
তবে আপনি চাইলে কমদামেও টপ লেভেল ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন মাত্র ৯৯৳ টাকা দিয়ে ডোমেইন দেখুন
ডোমেইন কেনা হয়ে গেলে এবার আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ভালো মানের হোস্টিং সেটআপ করতে হবে এবং SSL Certificates সংযোজন করে নিতে হবে কারণ গুগল এডসেন্স এপ্রুভ দেওয়ার আগে ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নেয় এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সহজেই এপ্রুভ হয় এছাড়া SSL Certificates সংযোজন ছাড়া ওয়েবসাইটে এডসেন্স এপ্রুভ না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ওয়েবসাইটের থিম বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
blogspot বা wordpress যে মাধ্যমেই আপনি ওয়েবসাইট তৈরী করেন সাদাসিধে একটি ভালো মানের থিম সিলেক্ট করতে হবে।
থিম ডিজাইন করার ব্যপারে সতর্ক থাকতে হবে অপ্রয়োজনীয় ডিজাইন করা যাবে না অহেতুক অপশন এড করা থেকে বিরত থাকুন।
ব্যাকগ্রাউন্ড ও লে-আউট ভালো মানের হতে হবে এবং ভালো মানের থিম বলতে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডকে বুঝায়।
অনেকেই আবার পেইজ এড না করেই এডসেন্সের জন্য আবেদন করে বসেন আপনাকে গুরুত্ব সহকারে মনে রাখতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত পরিমানের পেইজ না থাকলে আপনি কখনোই এডসেন্স পাবেন না।
আপনার ওয়েবসাইটে নিচের পেইজ গুলো অবশ্যই থাকতে হবেঃ-
Contact us
Privacy policy
Terms and condition
About us
একটি ওয়েবসাইটের সকল কিছুর উর্ধে মূল্যমাণ হলো টিউটোরিয়াল এবং এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে সবসময় ভালোমানের টিউটোরিয়াল আপলোড করতে হবে এবং সব সময় খেয়াল রাখতে হবে টিউটোরিয়াল যেন আপনার নিজস্ব হয়।
কোনো রকম কপি করা কন্টেন্ট আপলোড করা যাবে না সব সময় নিজের ক্রিয়েটিভিটি ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে।
কমপক্ষে এডসেন্সে আবেদন করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটে ইউনিক ৩০-৪০টি টিউটোরিয়াল থাকতে হবে।
আপনি যদি উপরের নিয়ম গুলো মেনে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনি এডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারবেন এবং ওয়েবসাইট হইতে আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া আজকের আর্টিকেল নিয়ে আপনার কোনো মতামত থাকলে বা কোনো বিষয়ে জানার প্রয়োজন মনে করলে কমেন্ট করুন।