নিজের বা প্রতিষ্ঠানের পোর্টফলিও তুলে ধরার জন্য ওয়েবসাইট গুরুত্বপূর্ণ
নিজের এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য সুন্দর একটি ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন তাই কিভাবে নিজে নিজেই ওয়েবসাইট তৈরী করবেন এটা জানা খুবই প্রয়োজন।
আজকে বেশ কয়েকটি উপায়ে ওয়েবসাইট তৈরী করার কৌশল ও মৌলিক বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনা ও প্রয়োজনীয় আইডিয়া শেয়ার করবো।
কেন গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নটি সবার মনে আসতে পারে- আর গুরুত্বপূর্ণ এই জন্য বললাম পরিচিতি বা প্রচার থাকলে সহজেই ব্যবসা বা প্রতিষ্টানের উন্নতি করা যায়।
আরও একটি সুবিধা বর্তমান অনলাইনে ব্যবসা প্রতিষ্টান পরিচালনা করা যায় এবং ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলো অনলাইনের মাধ্যমে বিসনেজ মেইনটেইন করে থাকে এবং বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ই-কমার্স পরিচালনা করা যায়।
ই-কমার্স ব্যবসা ব্যতিত অন্যান্য ওয়েবসাইট গুলোতেও অনলাইনে ২৮% অর্ডার কনফার্ম হয়।
এবার ওয়েবসাইট স্টার্ট করার আইডিয়া জেনে নিন
চার ক্যাটাগরিতে একটি পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরী করার কৌশল শেয়ার করবো আর এগুলো ভালো করে বুঝে তারপর কাজ শুরু করুন।
স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করলে এবং কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে গুগল সার্চ করে জেনে নিবেন তবে ভালো কোনো ব্লগ থেকে জানার চেষ্টা করবেন।
নিজের এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য সুন্দর একটি ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন তাই কিভাবে নিজে নিজেই ওয়েবসাইট তৈরী করবেন এটা জানা খুবই প্রয়োজন।
আজকে বেশ কয়েকটি উপায়ে ওয়েবসাইট তৈরী করার কৌশল ও মৌলিক বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনা ও প্রয়োজনীয় আইডিয়া শেয়ার করবো।
ওয়েবসাইট তৈরি করার আইডিয়া
আপনি যেকোনো ব্যবসা বা প্রতিষ্টান শুরু করার আগে একটি ওয়েবসাইট থাকা অতি গুরুত্বপূর্ণ।কেন গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নটি সবার মনে আসতে পারে- আর গুরুত্বপূর্ণ এই জন্য বললাম পরিচিতি বা প্রচার থাকলে সহজেই ব্যবসা বা প্রতিষ্টানের উন্নতি করা যায়।
আরও একটি সুবিধা বর্তমান অনলাইনে ব্যবসা প্রতিষ্টান পরিচালনা করা যায় এবং ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলো অনলাইনের মাধ্যমে বিসনেজ মেইনটেইন করে থাকে এবং বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ই-কমার্স পরিচালনা করা যায়।
ই-কমার্স ব্যবসা ব্যতিত অন্যান্য ওয়েবসাইট গুলোতেও অনলাইনে ২৮% অর্ডার কনফার্ম হয়।
এবার ওয়েবসাইট স্টার্ট করার আইডিয়া জেনে নিন
চার ক্যাটাগরিতে একটি পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরী করার কৌশল শেয়ার করবো আর এগুলো ভালো করে বুঝে তারপর কাজ শুরু করুন।
স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করলে এবং কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে গুগল সার্চ করে জেনে নিবেন তবে ভালো কোনো ব্লগ থেকে জানার চেষ্টা করবেন।
প্রথম ধাপ
আপনি গুগলের মাধ্যমে খোঁজাখুঁজি করলেই ভালো ডোমেইন প্রোভাইডার কোম্পানির সন্ধান পেয়ে যাবেন অথবা নিচের সার্ভিস গুলো দেখতে পারেন।
ডোমেইন এড্রেস নির্বাচন
আপনাকে শুরুতেই ওয়েবসাইটের জন্য ভালো কোনো ডোমেইন প্রোইডারের কাছ থেকে টপলেভেল ডোমেইন নিতে হবে আর ভালো বলতে বুঝানো হয়েছে যেমনঃ অনেক কোম্পানি রয়েছে তাদের ডোমেইন সার্ভিস ঠিক মতো কাজ করে না অথবা তাদের সার্ভিস খুবই খারাপ এদের থেকে না নেওয়ার জন্য।আপনি গুগলের মাধ্যমে খোঁজাখুঁজি করলেই ভালো ডোমেইন প্রোভাইডার কোম্পানির সন্ধান পেয়ে যাবেন অথবা নিচের সার্ভিস গুলো দেখতে পারেন।
ডোমেইন কি
ডোমেইন সম্পর্কে সকলেই জানার কথা, তবু যারা এ বিষয়ে অবগত নয় তাদের উদ্দেশ্য- ডোমেইন হচ্ছে একটি ঠিকানা, আপনার যেমন একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা ও নাম রয়েছে।
আপনাকে ঠিকানা মতো খুজে যেভাবে সহজেই পাওয়া এবং আপনার নাম বললে সকলেই ছিনে ঠিক একই রকম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা কে বলা হয় ডোমেইন।
ডোমেইন সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ করার কিছু নিয়ম
ডোমেইনের ওয়ার্ড সবসময় ১০টি অক্ষরের মধ্যে রাখবেন কিন্তু কোনো ভাবেই ২০ অক্ষরের বেশি যেন না হয়।
ডোমেইনের নাম সিলেকশনের ক্ষেত্রে নজর রাখবেন নাম যেন সহজ ও সুন্দর হয় যাতে সকলেই মনে রাখতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপ
হোস্টিং কি
হোস্টিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের সকল কিছু সংরক্ষণ করার অনলাইন স্টোরেজ।
আশাকরি অনেকেই হোস্টিং সম্পর্কে জানেন তবে যারা না জানেন তাদেরকে বুঝিয়ে বলি লক্ষ্য করুনঃ- আপনি যখন একটি প্রতিষ্টান বা ব্যবসা চালু করবেন অথবা একটি মোদি দোকানের কথাই বলি।
আপনার দোকানে পণ্য রাখার জন্য বিভিন্ন আসবাবপত্র ও ফাইল প্রয়োজন এবং দোকানের ভিতর পর্যাপ্ত পরিমাণের জায়গা দরকার মালামাল স্টকে রাখার জন্য ঠিক একই ভাবে ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট আপলোড করার জন্য ও কন্টেন্ট সংরক্ষণ করে রাখার জন্য হোস্টিং প্রয়োজন।
তবে আমি এখানে একদম নতুনদের জন্য একটি তথ্য দিয়ে রাখি, আপনি যদি blogspot অথবা Wordpress দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করেন তাহলে কিছুদিন ফ্রী হোস্টিং ব্যবহার করার পরামর্শ থাকবে।
সবসময়ের মতো এখানেও কিছু কথা চলে আসে তা হলোঃ আপনি যদি ডোমেইন হোস্টিং নেওয়ার সময় ভালো কোম্পানি সিলেকশন না করেন তাহলে কখনোই আপনার ওয়েবসাইট রেঙ্কিং করবে না।
উপরে কয়েকটি হোস্টিং কোম্পানির ঠিকানা দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন।
যে দুটি ধাপ নিয়ে আলোচনা করেছি, আপনি যদি আলোচনার বিষয় গুলি সঠিকভাবে বুঝতে সক্ষম হন এবং ডোমেইন ও হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে চলুন বাকী দুটি ধাপ নিয়ে আলোচনা শুরু করি ও এখন যে আলোচনার বিষয় গুলো থাকছে অবশ্যই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং আজকের টিউটোরিয়ালের মুল বিষয় বস্তু কিন্তু উপরের ধাপ গুলিও ছিল মোস্ট ইনপুটেন্ট।
তৃতীয় ধাপ
দুটো প্লাটফর্ম থেকে যেকোনো একটি একটি প্লাটফর্ম সিলেক্ট করতে হবে, তবে অনেকের মাঝে কনফিউশন কাজ করে প্লাটফর্ম নির্বাচন নিয়ে।
আমি এখানে সামান্য সংযুক্ত করতে চাই, এ দুটো প্লাটফর্মেই গুগলের নিজস্ব তার মানে সুযোগ সুবিধার দিক থেকে একটির চেয়ে আরেকটি কোনোভাবেই পিছিয়ে নয়।
তবে আমার মতে ব্লগস্পট দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন, ব্লগস্পটে কোনো রকম কোডিং জ্ঞানের প্রয়োজন পড়ে না।
আপনার সাধারণ জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে ও বেসিক কিছু কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকলেই চলে।
ডোমেইন ও হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন করে থাকলে এখনি শুরু করে দিন ওয়েবসাইট তৈরীর কাজ।
ডোমেইন হোস্টিং সেটআপ করার জন্য ইউটিউবে সার্চ করুন এবং নিয়ম অনুযায়ী কাজ করুন।
ডোমেইন হোস্টিং সেটআপ হয়ে গেলে এবার ওয়েবসাইট সাজানোর দিকে মনোযোগী হন।
চতুর্থ ধাপ
ডিজাইন করার সময় কখনো তাড়াহুড়ো করবেননা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আস্তে আস্তে ডিজাইন করা শুরু করবেন।
প্রয়োজনে কিছু কন্টেন্ট আপলোড করে নিবেন এতে করে আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে সহজ হবে এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করা যাবে।
তবে আপনাকে বিশেষ করে মনে রাখতে হবে আপনি যদি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইট হতে আয় করতে চান, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন সাদামাটা রাখার চেষ্টা করবেন কারণ ভিজিটর যেন সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের সকল বিষয় বস্তু সম্পর্কে অবগত হতে পারে এবং গুগল এডসেন্সের জন্য ভালো ব্যাকগ্রাউন্ডের থিম কে প্রধান্য দিয়ে থাকে।
তবে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন কতটুকু সুন্দর হবে তা নির্বর করবে আপনার মেধার উপর।
তবে আপনি চাইলে অভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে ডিজাইন করিয়ে নিতে পারেন টাকার বিনিময়ে।
এই আর্টিকেল নিয়ে অথবা আমাদের ওয়েবসাইট সম্পর্কে যদি আপনার কোনো মতামত থাকে তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিন।
ডোমেইন সম্পর্কে সকলেই জানার কথা, তবু যারা এ বিষয়ে অবগত নয় তাদের উদ্দেশ্য- ডোমেইন হচ্ছে একটি ঠিকানা, আপনার যেমন একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা ও নাম রয়েছে।
আপনাকে ঠিকানা মতো খুজে যেভাবে সহজেই পাওয়া এবং আপনার নাম বললে সকলেই ছিনে ঠিক একই রকম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা কে বলা হয় ডোমেইন।
ডোমেইন সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ করার কিছু নিয়ম
ডোমেইনের ওয়ার্ড সবসময় ১০টি অক্ষরের মধ্যে রাখবেন কিন্তু কোনো ভাবেই ২০ অক্ষরের বেশি যেন না হয়।
ডোমেইনের নাম সিলেকশনের ক্ষেত্রে নজর রাখবেন নাম যেন সহজ ও সুন্দর হয় যাতে সকলেই মনে রাখতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপ
ডোমেইন ও হোস্টিং রেজিষ্ট্রেশন
আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যখন ডোমেইন নিবেন সাথে একটি ভালো মানের হোস্টিং প্যাকেজ গ্রহন করবেন।হোস্টিং কি
হোস্টিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের সকল কিছু সংরক্ষণ করার অনলাইন স্টোরেজ।
আশাকরি অনেকেই হোস্টিং সম্পর্কে জানেন তবে যারা না জানেন তাদেরকে বুঝিয়ে বলি লক্ষ্য করুনঃ- আপনি যখন একটি প্রতিষ্টান বা ব্যবসা চালু করবেন অথবা একটি মোদি দোকানের কথাই বলি।
আপনার দোকানে পণ্য রাখার জন্য বিভিন্ন আসবাবপত্র ও ফাইল প্রয়োজন এবং দোকানের ভিতর পর্যাপ্ত পরিমাণের জায়গা দরকার মালামাল স্টকে রাখার জন্য ঠিক একই ভাবে ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট আপলোড করার জন্য ও কন্টেন্ট সংরক্ষণ করে রাখার জন্য হোস্টিং প্রয়োজন।
তবে আমি এখানে একদম নতুনদের জন্য একটি তথ্য দিয়ে রাখি, আপনি যদি blogspot অথবা Wordpress দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করেন তাহলে কিছুদিন ফ্রী হোস্টিং ব্যবহার করার পরামর্শ থাকবে।
সবসময়ের মতো এখানেও কিছু কথা চলে আসে তা হলোঃ আপনি যদি ডোমেইন হোস্টিং নেওয়ার সময় ভালো কোম্পানি সিলেকশন না করেন তাহলে কখনোই আপনার ওয়েবসাইট রেঙ্কিং করবে না।
উপরে কয়েকটি হোস্টিং কোম্পানির ঠিকানা দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন।
যে দুটি ধাপ নিয়ে আলোচনা করেছি, আপনি যদি আলোচনার বিষয় গুলি সঠিকভাবে বুঝতে সক্ষম হন এবং ডোমেইন ও হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে চলুন বাকী দুটি ধাপ নিয়ে আলোচনা শুরু করি ও এখন যে আলোচনার বিষয় গুলো থাকছে অবশ্যই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং আজকের টিউটোরিয়ালের মুল বিষয় বস্তু কিন্তু উপরের ধাপ গুলিও ছিল মোস্ট ইনপুটেন্ট।
তৃতীয় ধাপ
ওয়েবসাইট তৈরী
ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য প্রথমেই আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে কোন প্লাটফর্মে ওয়েবসাইট তৈরী করবেন যেমনঃ ব্লগস্পট ও ওয়ার্ডপ্রেস।দুটো প্লাটফর্ম থেকে যেকোনো একটি একটি প্লাটফর্ম সিলেক্ট করতে হবে, তবে অনেকের মাঝে কনফিউশন কাজ করে প্লাটফর্ম নির্বাচন নিয়ে।
আমি এখানে সামান্য সংযুক্ত করতে চাই, এ দুটো প্লাটফর্মেই গুগলের নিজস্ব তার মানে সুযোগ সুবিধার দিক থেকে একটির চেয়ে আরেকটি কোনোভাবেই পিছিয়ে নয়।
তবে আমার মতে ব্লগস্পট দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন, ব্লগস্পটে কোনো রকম কোডিং জ্ঞানের প্রয়োজন পড়ে না।
আপনার সাধারণ জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে ও বেসিক কিছু কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকলেই চলে।
ডোমেইন ও হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন করে থাকলে এখনি শুরু করে দিন ওয়েবসাইট তৈরীর কাজ।
ডোমেইন হোস্টিং সেটআপ করার জন্য ইউটিউবে সার্চ করুন এবং নিয়ম অনুযায়ী কাজ করুন।
ডোমেইন হোস্টিং সেটআপ হয়ে গেলে এবার ওয়েবসাইট সাজানোর দিকে মনোযোগী হন।
চতুর্থ ধাপ
ডিজাইন কাস্টমাইজেশন
উপরের উল্লেখিত কাজ সফলভাবে করে থাকলে আপনার ওয়েবসাইট তৈরী করার কাজ প্রায় শেষ এখন শুধু সাইট ডিজাইন করার পালা।ডিজাইন করার সময় কখনো তাড়াহুড়ো করবেননা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আস্তে আস্তে ডিজাইন করা শুরু করবেন।
প্রয়োজনে কিছু কন্টেন্ট আপলোড করে নিবেন এতে করে আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে সহজ হবে এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করা যাবে।
তবে আপনাকে বিশেষ করে মনে রাখতে হবে আপনি যদি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইট হতে আয় করতে চান, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন সাদামাটা রাখার চেষ্টা করবেন কারণ ভিজিটর যেন সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের সকল বিষয় বস্তু সম্পর্কে অবগত হতে পারে এবং গুগল এডসেন্সের জন্য ভালো ব্যাকগ্রাউন্ডের থিম কে প্রধান্য দিয়ে থাকে।
তবে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন কতটুকু সুন্দর হবে তা নির্বর করবে আপনার মেধার উপর।
তবে আপনি চাইলে অভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে ডিজাইন করিয়ে নিতে পারেন টাকার বিনিময়ে।
এই আর্টিকেল নিয়ে অথবা আমাদের ওয়েবসাইট সম্পর্কে যদি আপনার কোনো মতামত থাকে তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিন।